আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করা ও দোয়া ব্যতীত ভাগ্য পরিবর্তন হয় না।
দুঃখ দুর্দশা থেকে মুক্তির দোয়া
রাসুলুল্লাহ(স.) বলেন:
কোন কিছুই তাকদিরকে পরিবর্তন করতে পারে না, দোয়া ব্যাতীত।নিশ্চয় যে বিপদ নাযিল হবার কথা ছিল, দোয়ার কারণে তা উঠিয়ে নেয়া হয়, যে নিয়ামত অবতীর্ণ হবার কথা ছিল না, তা অবতীর্ণ করা হয়।হে আল্লাহর বান্দাগণ তোমরা বেশি বেশি দোয়া কর। সিজদায় পরে, বা ভোর রাতে এবং ফরয নামাজ শেষে দোয়া বেশি কবুল হয়। কি করলে ভাগ্য পরিবর্তন হবে -নিচের দোয়া পড়ুন।
বিসমিল্লাহির
রাহমানির রাহিম
রাব্বি
আউজুবিকা মিন হামাযাতিশ শায়াতীন(শয়তানের প্ররোচনা হতে হে আল্লাহ তোমার নিকট আশ্রয়
চাই)
আল্লাহর উপর ভরসা(তাওয়াক্কুল)
০১. হাসবিয়াল্লা-হু লা-ইলাহা ইল্লা-হুয়া,
আ’লাইহি তাওয়াক্কালতু, ওয়া
হুওয়া রব্বুল আরশিল আ’যীম।
আল্লাহ-ই আমার
জন্য যথেষ্ট, তিনি ছাড়া আর কোন সত্য মা’বুদ নাই, আমি তাঁর উপরই ভরসা করি, আর তিনি মহান আরশের রব।সকাল-বিকেল ৭বার করে পড়ুন।
০২. লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জলিমিন।
০৩. ‘ইয়া-হাইয়্যু ইয়া-কাইয়্যুম বিরাহমাতিকা আস্তাগিছ’
রাসুলুল্লাহ(স.) বলেন:
দোয়া ছাড়া আর কিছুই তাকদীর উল্টাতে পারে না। মানুষের উপকার ও কল্যাণের কাজেই শুধু আয়ু বৃদ্ধি পায়।গোনাহ করার কারণে রিযিক বঞ্চিত হয়।তিরমিযি:৪/৪৪৮
০৪. আল্লাহুম্মা ইন্নী আ’উযুবিকা মিন জাহদিল বালা-য়ে, ওয়া দারকিশ শাকা-য়ে, ওয়া সূইল কদায়ি ওয়া শামাতাতিল আ’দা। হে আল্লাহ,অবশ্যই আমি তোমার নিকট কঠিন দূরাবস্থা, দুভার্গ্যের নাগাল, মন্দভাগ্য এবং দুশমনের হাসি থেকে রক্ষা চাইছি।
ঋণ পরিশোধের দোয়া
০৫. আল্লা-হুম্মাক ফিনী বিহালা-লিকা ‘আন হারা-মিকা ওয়া আগনিনী বিফাদলিকা ‘আম্মান সিওয়া-ক।
অর্থ: হে আল্লাহ !তুমি তোমার হারাম বস্তু হতে বাচিয়ে তোমার হালাল রিযিক দ্বারা আমাকে পরিতুষ্ঠ দান কর। (হালাল রুযিই যেনো আমার জন্য যষ্ঠে হয়) এবং হারামের দিকে যাওয়ার প্রয়োজন ও প্রবণতাবোধ না করি এবং তোমার অনুগ্রহ অবদান দ্বারা তুমি ব্যাতিত অন্য সকল হতে আমাকে অমুখাপেক্ষী করে দাও।
পাহাড়সম ঋণ থেকে মুক্তির দোয়া
০৬.আল্লাহম্মা ফা-রিজাল হাম্ম, ওয়া কা-শিফাল গাম্ম,
ওয়া মুজীবা দা’ওয়াতিল মুযতাররীন, রাহমা-নাদ্দুনইয়া ওয়াল আখিরাহ ওয়া রাহীমাহুমা, আনতা তারহামুনী ফারহামনী বিরাহমাতিন্ তুগনিনী বিহা আন রাহমাতি মান ছিওয়াক।(কিতাবুল আছার:২/১৭৮)
অর্থ: হে আল্লাহ , আপনি পেরেশানি দূর করার মালিক,যত চিন্তা আছে সব চিন্তা লাঘবকারী, যারা দুর্দশাগ্রস্ত হতে হতে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে সে সব নিরুপায় মানুষের দাওয়াত ও আহবানে সাড়া দানকারী, দুনিয়া এবং আখিরাতে আপনি রহমান,
উভয় জগতে আপনি রাহিম, আপনি আমাকে দয়া করুন, সুতরাং আমাকে এমন অনুগ্রহ দ্বারা দয়া করুন,
যা আপনি ছাড়া অন্য সবার অনুগ্রহ থেকে আমাকে সম্পূর্ণ অমুখাপেক্ষি করে দেবে।
০৭.আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ’উযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়া আউযুবিকা মিনাল- আজযি ওয়াল-কাসালি, ওয়া আউযুবিকা মিনাল
–বুখলি ওয়াল-জুবনি, ওয়া আউযু বিকা মিন দ্বালা’য়িদ্দাইনি ওয়া গালঅবাতির রিজা-ল।(বুখারি:২৮৯৩)
অর্থ: ‘হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুচিন্তা ও দু:খ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে,কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে,
ঋণের ভার ও মানুষের দমন-পীড়ন থেকে’
ভাগ্য পরিবর্তন নিয়ে ইসলামিক উক্তি
ইস্তেগফার বা ক্ষমা প্রার্থনা-১
“(হে নবী) নিজের ত্রুটির জন্য এবং মুমিন পুরুষ ও নারীর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করুন।“-সূরা মুহাম্মদ:১৯
আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। তিনি বড়ই ক্ষমাশীল ও দয়ালু।(সূরা নিসা:১০৬)
অত:পর তুমি তোমার রবের প্রশংসা করো এবং তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করো। অবশ্যই তিনি তাওবা কবুলকারী।_সূরা: নাসর-৩
ইস্তেগফার বা ক্ষমা প্রার্থনা-২
মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর নিকট আন্তরিকভাবে তাওবা করো, তাহলে তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের মন্দকর্মসমূহ মিটিয়ে দেবেন এবং তোমাদেরকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। যার তলদেশ দিয়ে নদীসমূহ প্রবাহিত।সূরা আত্ তাহরীম।:৮
অবশ্যই ভালো কাজ সমূহ মুছে ফেলেমন্দ কাজ সমূহকে।(সূরা হুদ:১১৪)
“আস্তাগফিরুল্লাহিল্লাযী লা-ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল হাইয়্যুলকাইয়্যুম ওয়া আতুবু ইলাইহি”।
০৮. আসতাগ
ফিরুল্লা-হাল আযিমাল্লাযী লা- ইলা-হা ইল্লা
হুওয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুমু ওয়া 'আতূবু ইলাইহি।
বাংলা -'আমি
আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি। যিনি ছাড়া ইবাদতের যোগ্য কোনো মাবুদ নেই। তিনি
চিরঞ্জীব সদা বিরাজমান,আর আমি তারঁই নিকট তওবা করছি।
০৯.
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শরীকা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু, ওয়া লাহুল
হামদু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বদীর।
অর্থ:
আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের যোগ্য কোন মাবূদ নেই। তিনি এক, তাঁর কোন
শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, প্রশংসা
মাত্রই তাঁর, তিনি সকল কিছুর ওপর ক্ষমতাবান। (মুসলিম-১/৪০৮)
১০. বিপদ
মুক্তির খতম লা ইলাহা
ইল্লাল্লাহু(গুনাহ মাফ,ওজনে ৭ আসমান ৭জমিনের চেয়ে
ভারী, সর্বোত্তম যিকির)
-লা ইলাহা
ইল্লাল্লাহু(আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন মাবুদ নেই)১০০বার।
ভাগ্য পরিবর্তন করার দোয়া নিম্নরুপ
১১.
আল্লাহুম্মা সাল্লি আ'লা মুহাম্মাদিও ওয়া' আলা আলি
মুহাম্মাদিন কামা সাল্লাইতা 'আলা
ইবরাহীমা ওয়া আলা আ-লি ইবরাহীমা ইন্নাকা
হামীদুম মাজিদ। আল্লা হুম্মা বা-রিক আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আ-লি মুহাম্মাদ, কামা
বারাকতা 'আলা
ইবরাহীমা ওয়া 'আলা আলি ইবরাহীম, ইন্নাকা
হামীদুম মাজীদ।
১২.
রাসুল্লাহ(স.) বলেছেন,দুটি কলেমা মহান আল্লাহতায়ালার নিকট খুবই
প্রিয়-
ক)
সুবহা-নাল্লা-হি ওয়াবি হামদিহী
সুবহা-নাল্লা-হিল আযীম।(ওয়াবি হামদিহী আজতাগফিরুল্লাহ)-ফজরের নামাজ শেষে ১০০বার।
অর্থ-
আল্লাহর প্রশংসা করার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর পবিত্রতা বর্ণনা করছি। কি পবিত্র মহান
আল্লাহ।
(বুখারী-৭/১৬৮)
১৩) আল্লাহর চারটি প্রিয় কালাম
সুবাহানাল্লাহি, ওয়াল হামদু লিল্লাহি , ওয়ালা ইলা হা ইল্লাল্লাহু,
ওয়াল্লা-হু আকবার।(মুসলিম-২১৩৭)
সাইয়েদুল ইস্তেগফার
আল্লা-হুম্মা আনতা রব্বী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খলাকতানী , ওয়া আনা আবদুকা, ওয়া আনা আলা আহদিকা, ওয়া ওয়াদিকা, মাসতাত্ব’তু, আউযুবিকা মিন শার রিমা ছানা’তু।
আবুউ লাকা বিনিমাতিকা আলাইয়্যা ওয়া আবূউলাকা বিযাম্বী ফাগফিরলী ফাইন্নাহু লা ইয়াগফিরুয্ যুনবা ইল্লা আনতা।
১৪) আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকাল জান্নাতা,ওয়া আ’উযু বিকা মিনান্নার।
১৫) ফাক্কোল তুসতাগফিরু রাব্বাকুম, ইন্নাহু
কানা গাফফারা।
অর্থ:
(অনন্তর আমি বলেছি, তোমরা প্রতিপালকের নিকট স্বীয় অপরাধের
জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর।)
ইউরসিলিস
সামায়া আলাইকুম মিদরারা।
(তিনি
তোমাদের জন্য আকাশ হতে বৃস্টি বর্ষন করবেন।)
ওয়া
ইউমদিদকুম বিআম ওয়ালিও ওয়া বানীনা । ওয়া ইয়াজ আল লাকুম জান্নাতিও ওয়া ইয়াজ আল লাকুম আনহারা।
(এবং তিনি
তোমাদিগকে ধন সম্পদ ও সন্তান সন্ততি দ্বারা সাহায্য করবেন। তোমাদের জন্য উদ্যান
সমূহ সৃষ্টি করবেন।)
১৬.উচ্চারণ:
সুবহা-নাল্লা-হ (৩৩ বার)। আলহাম্দুলিল্লা-হ (৩৩ বার)। আল্লাহু-আকবার (৩৩ বার)। লা
ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহূ লা শারীকা লাহু; লাহুল
মুল্কু ওয়া লাহুল হাম্দু ওয়া হুয়া ‘আলা
কুল্লে শাইয়িন ক্বাদীর (১ বার)।
বিসমিল্লাহির
রাহমানির রাহিম
০১.
দৈনিক
পড়ুন:
ক.
লা
ইলাহা
ইল্লা
ল্লাহ।১০০/২০০/৫০০/১০০০ বার
খ.
আল্লাহুস সামাদ-১০০বার
গ.
আগিছনী ইয়া রহমান
ঘ. ইয়া
জাল জালালি ইয়া আকরাম।
ঙ.
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি
চ. ইয়া-ওয়া ছি-উ(হে অসীম)-আসরের নামাজ শেষে ১০০বার। দ্রুত ধনী হতে।
ছ. ইয়া রাব্বুল, ইয়া গনিউ-১১০০বার নিরিবিলি পড়ুন।
নবী
করিম(স.) বলেছেন, যে ব্যক্তি দৈনিক ১০০ বার এটি পাঠ করবে
তার পাপ সমূহ মুছে ফেলা হয়, যদিও পাপ সাগরের ফেনা রাশির সমান হয়ে
থাকে।
২৫.
রাব্বিগ ফিরলী ওয়াতুব আলাইয়া ইন্নাকা আনতাত তাওয়াবুল গাফুরু ( হে আল্লাহ আমায়
ক্ষমা করো, তওবা কবুল করো,নিশ্চয়ই
তুমি তবুলকারী ও ক্ষমাশীল।)(সর্বদা পড়িবে)
( সর্ব
প্রকার অভাব অভিযোগ থেকে মুক্তির জন্য)
১২.
আলহামদু লিল্লাহি আ’লা কুল্লি
হালিন (সর্বাবস্থায় আমি আল্লাহর শোকর আদায়
করছি)
১৩. ইয়া
ওয়ালীউ/ ( হে জিন্মদার)- ওযুসহ
পড়বেন-১১বার
১৪. ইয়া
গাফুরু(দু:খ কষ্ট দূর করার জন্য )
১৫.ইয়া
মুযিল্লু (হিংসুক,জালেম,শত্রু, থেকে
নিরাপদ থাকতে)
১৬.মু'ইজ্জু( হে
সম্মানদাতা)-৪০বার বাদ মাগরিব.
১৭.ইয়া
রাফিউ( হে উচ্চ পদে আসীনকারী) মধ্যরাতে ১০০০বার
১৮.ইয়া
কাইয়্যুমু ( হে বিশ্ব সত্তার ধারক
ও কারক) -নির্জনে পাঠে স্বচ্ছলতা আনে
১৯.ইয়া
ক্বাদিরু(হে শক্তিমান)-৪১বার -শত্রুকে অপমানিত করতে
২০.ইয়া
গানিয়্যু- দৈনিক ৭০ বার
২১. ইয়া
মুগনীউ (হে ধনদানকারী)
২২.ইয়া
রাউফু (ত্রোধ দমন করতে ১০ বার আর দরুদ শরীফ ১০বার)
২৩.ইয়া
মালিকাল মুলক-(পর নির্ভরশীলতা থেকে রক্ষায়)- যিকির করুন
২৪.ইয়া
হাইউ(ফেরেসতাগণ সর্বদা এ নাম জিকির করেন। আহার নিদ্রার দরকার হয় না)
২৯.
উচ্চারণ: হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিমাল ওয়াকীলু আলাল্লাহি তাওয়াক্কালনা।
অর্থ:
আল্লাহই আমাদের যথেষ্ট।তিনিই উত্তম কার্য নির্বাহক এবং তাঁর উপরই আমাদের ভরসা
।(রাতে ঘুমাবার আগে৩৩ বার)
৩০ক.
টাকা পয়সা,ধন সম্পদ
বৃদ্ধি,প্রাপ্তি, সব সমস্যা
দূর করতে বিসমিল্লাহহির রহমানির রহিমসহ পড়ুন-
০১. ‘সালামুন কাওলাম মীর রাব্বির রাহীম’-আয়াত ৫৮, সূরা
ইয়াসিন।
০২.
দরুদ-৫বার- আল ওয়াজেদু-১১বার-দরুদ ৫বার
০৩.” লা হাওলা
ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।“
০৪. “লা ইলাহা ইল্লাহুল মালিকুল হাক্কুল মোবিন।“
(দুনিয়া ও
পরকালের কল্যাণ লাভের দোয়া)
০৫. ইয়া গনিয়ু— এটি একটি
আল্লাহর পবিত্র নাম।
সব সময়
চলতে ফিরতে পড়তে থাকুন।
০৬. রিজিক
বৃদ্ধির জন্য সূরা কাওসারের আমল করুন বেশি বেশি।বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
ইন্না
আতইনা কাল কাউসার……………………….হুয়াল আবতার।১১বার দরুদ-১১বার সূরা
কাউসার-১১বার দরুদ।
দারিদ্রতা
দূর করার অব্যর্থ দুয়া
হযরত ওমর
ফারুক রা. বর্ণনা করেন, যে ব্যক্তি বাজার দিয়ে যাওয়ার সময় এ
দুয়াটি পাঠ করবে, সে ব্যক্তির আমলনামায় দশ লাখ নেকি লেখা
হবে এবং তার আমলনামা থেকে দশ লাখ গুনাহ মুছে দেয়া হবে।
৩০খ.লা
ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু, লা শারিকা লাহু, লাহুল
মুলক, ওয়ালাহুল হামদ, ইউহই ওয়া
ই মিতু, বিয়াদিহিল খাইর, ওহুয়া আলা
কুল্লি শাইয়িন কাদির।
অর্থ:‘আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই।তিনি একক। তাঁর
কোন শরিক নেই।তাঁর জন্যই বাদশাহী ও রাজত্ব এবং তাঁর জন্যই সমস্ত প্রশংসা। তিনি
জীবন দেন, মৃত্যু দেন। তিনি জীবিত আছেন, মারা
যাবেন না কখনোই। সমস্ত কল্যাণ তাঁর নিয়ন্ত্রণে এবং তিনি সমস্ত জিনিসের ওপর
ক্ষমতাবান।’(তিরমিযি)
বাড়ি থেকে বের হবার সময় দোয়া
‘বিসমিল্লাহি তাওয়াককালতু আলাল্লাহি ওয়ালা
হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’।
ইজ্জ্বত রক্ষার দোয়া :
আল্লাহুম্মা মালিকার মুলকি তু’তিল মুলকা মান তাশাউ ওয়া তানযিউল মুলকা মিম্মান তাশাউ, ওয়াতুইযযু মান তাশাউ ওয়া তুজিল্লু মানতাশাউ বিইয়াদিকাল খাইর। ইন্না আ’লা কুল্লি শাইয়্যিন কাদীর।
#ভাগ্য পরিবর্তন করা,#ভাগ্য পরিবর্তন করার দোয়া, #দোয়া ভাগ্য পরিবর্তন করে হাদিস
#ভাগ্য পরিবর্তনের হাদিস, #ভাগ্য খারাপ হয় কেন #দোয়া করার ফজিলত #ভাগ্য কি পরিবর্তন হয়।